Posts

Showing posts from February, 2025

খুব সাহস বেড়েছে। আমি তোমার বৌদি।

Image
আমি রকি, আমার বয়স ২৮, কলেজে পড়ি। আর খুব বৌদিবাজ। আমার বৌদি চুদতে বেশি ভালো লাগে, কম বয়সী মেয়েদের থেকে। আমার এক ভাই নাম অমিত, বয়স ২৫ , স্মাট বয়। আমার রক্তে ভাই না। আমরা সব পাশাপাশি বাড়িতে থাকি। কিন্তু ছোট বেলা থেকেই ভাই দাদার সম্পর্ক। ভাই পুরো আমার মতো মাগীবাজ। ১৪-৪০ কাউকে ও ছাড়ে না। আর আমাদের বৌদি টুম্পা বৌদি। বয়স ৩৭, ফর্সা , দু বাচ্চার মা। কিন্তু এখনও কি দেখতে। বালকি শরীর। মেয়েদের বিয়ের পর শরীর যেমন হয় ঠিক তেমন। থাপানোর জন্য একদম সঠিক যেমন দরকার। এই বৌদি ও আমাদের নিজেদের বৌদি না। পাশের বাড়ির এক আমাদের জেঠিমার ছেলের বৌ। কিন্তু ছোট বেলা থেকেই বৌদিদের বাড়ির সাথে আমাদের সম্পর্ক খুব ভালো। আমি তো দাদা বৌদির বিয়েও দেখেছি। কিন্তু প্রথম থেকেই বৌদির প্রতি আমার কোন বাসনা ছিল না। একদিন হঠাৎ এমন এক কথা হলো কি আমি টুম্পা বৌদি কে চুদবো ভেবে ফেললাম। আমি আমার ভাই অমিত মাঝে মধ্যেই বৌদি, মেয়ে নিয়ে কথা বলতাম। কে কাকে চুদলি, কোন মালটা ভালো। ইত্যাদি ইত্যাদি বিষয়ে। ও আমাকে সব কথা বলতো। আর আমিও ওকে। তো একদিন আমার আর অমিতের মধ্যে কথা হচ্ছিল। হঠাৎ করে ও টুম্পা বৌদির নাম নিলো। অমিত: জানো তো দা...

সে দ্রুত মুখ সরিয়ে থু থু করতে থাকে, উঠে গিয়ে কুলি করে আর বলে

Image
আমি অরিব আর আমার ছোট বোন নাদিয়া। বোন এর পাছা চোদা বাংলা চটি গল্প নাদিয়া আমার থেকে এক বছরের ছোট। আমাদের মধ্যে সম্পর্ক একটু বেশিই ভাল। মা-বাবা দুজনেই চাকরি করতেন বলে আমরা বেশিরভাগ সময় একাই থাকতাম। যাইহোক, নাদিয়া বেশ অলস প্রকৃতির, লেখা পড়ায়ও দুর্বল। অন্যদিকে, আমি ছিলাম তার বিপরত। এজন্য প্রায়ই তার কাজ আমি করে দিতাম। আমাকে দিয়ে কাজ করানোর এক বিশেষ কায়দা ছিলো তার, চোখ মুখ কালো করে বলত “তুই না আমাকে ভালোবাসিস।” ব্যস! আর কিছু লাগতো না।। বড় ভাই হিসেবে সে আমাকে সমীহ করতো, আর করবে নাইই বা কেন, বাবার বকা থেকে কতবার তাকে বাঁচিয়েছি তার হিসেব নেই। যাক গে সেসব এবার মূল ঘটনাতে যাই। সাল ২০১৫, তখন আমি (২২) varsity-তে, 5th কি 6th সেমিস্টার , আর নাদিয়ার (২১) 3rd সেমিস্টার। ফাইনাল পরীক্ষার সপ্তাহ খানেক আগে হঠাৎ সে আমার ঘরে এসে বলে তার preparation পুরো zero, নির্ঘাত fail করবে, বিশেষ করে Math-এর অবস্থা অনেক খারাপ। এটা নতুন কিছু নয়, তবে এবারের অবস্থা একটু বেশিই খারাপ, বাবা জানলে মেরে ফেলবে। এটা শুনে নিজের পড়া ছেড়ে তাকে পড়ালাম, চার রাত জেগে পুরো সিলেবাস গুলিয়ে খাওয়ালাম। পরে যথাসময়ে পরীক্ষা হলো, পরীক্ষা দিয়ে সে ...

ঢুকিয়ে আবার মাসী বলে ডাকছেঢকিয়ে আবার মাসী বলে ডাকছে

Image
আমি তপন দাস। সবে মাত্র মাস্টার্স পরীক্ষা শেষ করেছি। আমি ভীষণ কাম পাগল ছেলে। তবে সেই ১৪/১৫ বছর বয়স থেকেই অল্প বয়সী শুটকো মাগীগুলোকে আমার মোটেও পছন্দ হয় না। একটু ভারী মোটা শরীর, আর বড় বড় দুধওয়ালী মা মাগী দেখলেই ড্যাবড্যাব করে বুকের দিকে চেয়ে থাকতাম। মা-কাকিমাদেরও ছাড়িনি। আমার মায়ের বয়স এখন ৪২, বুকে ৩৬ সাইজের একজোড়া ভীষণ বড় আর আকর্ষনীয় মাই। এত বড় মাই অথচ আমি বেশিদিন ও দুটো খেয়ে ভোগ করতে পারিনি, মাত্র দুবছর বয়সে নাকি মা আমায় তার বুকের দুধ খাওয়া ছাড়িয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু পরবর্তী কয়েক বছরের মধ্যেই বাবা ও দুটো চুষে চুষে ছিবড়ে করে দিয়েছিলেন। আমার যখন ১২ বছর বয়স, বুঝতে শিখেছি তখনই দেখেছি মায়ের মাইজোড়া অনেক ঝুলে পরেছে। এখন তো ওগুলোর যাচ্ছে তাই অবস্থা। মোটা হয়ে এত বেশি ঝুলে পড়েছে যে মামনি ব্রেসিয়ার ছাড়া চলতে পারেন না, হাঁটলেই বুকটা দুধের ভারে টলমল করে। এখন মামনি ঘরেও ব্রেসিয়ার পরা ধরেছেন। হাইপ্রেশার থাকলে মাঝে মাঝে দু একদিন যদি মামনি ব্রেসিয়ার না পড়েন তবেই হয়েছে! তখন আমাকে সকাল বিকাল বাথরুমে গিয়ে খেঁচতে হয়। মায়ের দুধ তো আর চেপে ধরতে পারি না, কারণ বাবা এখনো জীবিত আর মা শারীরিকভাবেও অনেক সুখী। তাই অ...

খাওয়া শেষ কর তারপরে বলছি

Image
সেবার পুজোর আগে মায়ের মন খারাপ। বাবার একটা এসাইন্মেন্ট এল, এক বিদেশী দল রাশিয়ার ওয়াইল্ড লাইফ নিয়ে ছবি বানাতে চায়। বাবার ডাক পড়ল। দুই তিন মাসের জন্য বাবা, রাশিয়া, সাইবেরিয়া এই সব জায়গায় ঘুরবে। আগস্টের পরেই বাবা চলে গেল রাশিয়া। শীতের আগে মানে নভেম্বরে আসবে। বাবা মাঝে মাঝে বেড়িয়ে যায় কাজে তবে কোথাও দিন দশ পনেরোর বেশি থাকে না। সেবার অফার এসেছিল অনেক টাকার, সুইডেনের খুব বড় প্রডিউসার। বাবা বলেছিল যে এই কাজটা করলে এক বছর কাজ না করলেও চলে যাবে। মাও বাবাকে বলল, যাও যাও, এখন আমার ছেলে বড় হয়ে গেছে। আমার ছেলে আমাকে দেখবে। আমি আর ছেলে ঠিক থাকব। মা বলেছিল বটে তবে বাবা যেদিন চলে যায়, সেদিন এয়ারপোর্ট থেকে ফিরে মায়ের চেহারা ভীষণ বিষণ্ণ ছিল। বাড়ি ফিরে মা আমাকে জড়িয়ে ধরে অনেক ক্ষণ বসেছিল সোফায়। আমি চুপচাপ আদর খেয়ে গেলাম। ডিনারের সময়ে আমি মাকে বললাম, সামনে পুজো চল এই উইকেন্ডে শপিং করি তাহলে তোমার মুড ঠিক হয়ে যাবে। মায়ের মুড খারাপ হলে মলে বাজারে বেড়িয়ে যায়, শপিং করে তবে শপিঙ্গের চেয়ে বেশি উইন্ড শপিং করে। আমি বিশেষ যেতাম না, বাবাই যেত মায়ের সাথে। মাঝে মাঝে আমি যেতাম, কিন্তু ...